ঐ মূর্তির শীতল স্নিগ্ধ জলধারা
বহিছে নীরবে একক ধারায়।
যেন নিজেরে বিস্মৃত, ঝরনা-অপসৃত
কাহারও টানে সে ছুটিয়া পালায়।
প্রকাণ্ড এক প্রস্তর খণ্ড দম্ভে দানিছে বাধা
নদী গতি পথে এক স্থানে।
করিছে বিভাজিত দ্বিমুখে প্রবাহিত
একমুখী ছিল যাহা আপন মনে।
কোথাও দেখিনু উপল খণ্ড বহু বাধা দানে
ভাঙিছে মূল স্রোতধারা,
বহু শীর্ণ ধারায় ক’রে রূপায়িত
মূরতি তটিনী হয় বেগহারা।
গতি পথে নীচে সে বহু ধারা
মিলন ঘটায় একক ধারায়।
ছলছল সকল শীর্ণ প্রবাহ
দীর্ণ বক্ষে আপনা হারায়।।
কবিতাটি ভালো লাগলেও পুরানো ভাষা চয়ন আর সাধু চলিতের মিশ্রণ রয়েছে।
কবিতায় সাধু চলিতের মিশ্রণে কোন বাধা নেই।
Google search করলেই প্রতিষ্ঠিত কবিদের মতামত পাওয়া যাবে। আমি অনেক search করেই লিখেছি। বাংলা dictionary থেকে পুরানো ভাষা বাদ দিলে কি পড়ে থাকবে জানি না। বাংলা সাহিত্যের বেশিরভাগ টাই তো পুরানো ভাষার উপর দাঁড়িয়ে আছে।
– লেখক।