এক মধ্যবিত্ত সন্ধ্যে সার্থক বালিকা ও অন্ধকার ব্রিজ
কল্কে ছলকে ওঠে ধুম অছিলায় উছলে অজুহাত
বুদ্ধিজীবী, যুদ্ধজীবী কবে ত্রুদ্ধজীবী হলেই তফাৎ সম্পূর্ণ
কল্কে ছলকে ওঠে ধুম অছিলায় উছলে অজুহাত
বুদ্ধিজীবী, যুদ্ধজীবী কবে ত্রুদ্ধজীবী হলেই তফাৎ সম্পূর্ণ
সেরকম অনেক অনেক মেঘ ডেকে গেলে বর্ষার বিবর্ণ দুপুর
চেয়ে সেরকম মেঘের গন্ধ নিয়ে কোনো নদী, কিংবা ঢেউ
জগতের সব জলটুকু চোখের আড়ালে ঢেকে – আসেনি তো, উপুড় চুপুর
বৃষ্টি হয়ে – বলেনি তো – চল – ভেসে যাই – বাঁধভাঙা দিগন্ত বিস্তারে —সম্পূর্ণ
যা কেনে, ছোট টেনে বিদ্যাবান –
সদ্য এই পদ্য কেউ হাসবি না
চারটে দুই, পাগলা তুই বুদ্ধিমান
পড়বি কিন্তু ভুলগুলো কেউ ধরবি না !সম্পূর্ণ
এমন জীবন খেলা করে – জীবন বা শব্দের সমাহার
অনিবার,
খেলা করে – নিজেদের খেলা
আমি মোড় হয়ে থাকি, সারাখন,
ওরা খেলুড়ে !
যে জন খেলায় সেটা অন্য আমি – চিনি নি কখনো –
কিন্তু দিব্যি জানি, সে থাকে খেলা জুড়ে !সম্পূর্ণ
তোমার জীবন আমার জীবন ফেলছি পড়ে, সত্যি কিছুই নয় যদিও পাগলা জগাই,
সকাল সন্ধ্যা বন্ধ্যা জীবন যাচ্ছি লড়ে, পীর ব্যাটাকে পাঁচ ছটাকের, সিন্নি চড়াই !সম্পূর্ণ
তুই প্রেম, তুই নারী, তুই ভালোবাসা,
অতি সান্দ্র ধরিত্রীর তুই শেষ আশা,
প্রথম প্রহর থেকে সৃষ্টির অতন্দ্র প্রহরী
প্রথম ঈশ্বর তুই, সম্ভবত শেষ ঈশ্বরী !সম্পূর্ণ
এ অপূর্ব আলোকধাঁধাঁয় ধাঁধিয়ে কে এক অজানা মালকিন মমতার বিপুল আঁধারে, অবারিত অধিকারে, তৃষিত ধরিত্রীরসম্পূর্ণ
শুধু আজি হইতে নিয়ম হৈল, বিকিনি পড়িতে পারে, কিন্তু পড়িবে না এ অঞ্চলে
কোনো সুন্দরী, প্রেমে কিংবা প্রেমের কবিতা।সম্পূর্ণ
অবাক পৃথিবী, যেন হাবিজাবি জলছবি- বৈরাগী মেঘ নষ্ট আবেগ, কালগুনি ! বুকের বাতাস, চাপা হাহুতাশসম্পূর্ণ
একদিনও কেঁদে দেখিনি কাঁদলে কেমন দেখায় আমায়,
আমি কোনোদিন প্রশ্ন করিনি তোমাকে সত্যি কেঁদে – ওগো, কেন আমায় এতো ভালোবাসলে !সম্পূর্ণ
ফুল পাতা, ললিত লবঙ্গ লতা, কিশোরীর স্তন, কালিদহ পার, এইসব লিখি টিখি, গুরুদেব দেয়ালেতে, কবিরসম্পূর্ণ
নেক যন্ত্রনা পুড়ে – সুখের কাঁটার ঘন জ্বালে – জমে খালি দুই ফোঁটা স্মৃতি,
বোধহয় কবিতা হয়, বোধহয় – সে কথা সে বলেনি কখনো –
যুথবদ্ধ ভাঙা পয়ারের দল, মৌন, মাগরিবের সময় তো হয়নি তখনও !সম্পূর্ণ