দ্বন্দ্বমূলক ভাব চলাচল, ছন্দমূলক ধন্দে ঘুরে ঘুরে
বিশ্বাসে আর মিলছে না বেল, কিস্সাতে তাই হিস্সাপাতি জুড়ে,
রাতের উপর রাত্রি জমাই, হাতের মুঠোয় হাট্টিমা টিমটিমে
মক্ষীরা সব ইন্সটাগ্রামে ; পক্ষীরাও প্রার্থনাসভার থীমে,
ঘুরেছি খুব দু তিন চাকায়, পাঁচশো টাকায় শান্তিসুলভ ভোটে,
মোন দিয়েছি মন কি বাতে, একটা যাতে অন্তত কেউ জোটে!
কেউ মানে ওই ঘেউ টেউ নয়, এক্কেবারে কেউটোরূপী লেঠেল,
জোগান বুঝে স্লোগান দেবে, অন্ধ মোহে মূর্ছা যেতে যেতে…
সব না-এ তেই না মেলাবে, সব হ্যাঁ-এ তেই লড়িয়ে দেবে পাঁজর,
আমিও ঠিক অ্যাপলিটিক, অ্যানার্কিকে ম্যাজিক ভাবি আজও।
ভুল করে যা এদিক ওদিক, ফুল থেকে ফুল শুয়োর বেচা-কেনা,
ভোটের পরে বিজয়মিছিল, ভোটের আগে শহীদ হবে সেনা–
বীজগাণিতিক ইকুয়েশন, ফ্রিজ জানি ঠিক মাংসাশীয় আবেগ
মন্ত্রীপ্রধান ভালোই বোঝেন, তন্ত্রীরা তার কে কোন গিমিক খাবে।
বক্তিমে তাই রক্তপলাশ, ভক্তি মে তো মানুষ আছেই পাশে,
ধর্মধ্বজা নাড়িয়ে দিলেই, বর্মকবচ কম পড়ে যায় লাশে।
লিঞ্চিং-এ যা কম্পিটিশন, ইঞ্চিতেও কম পড়ে যায় ভাগে,
লঙ্কা-ডব সংখ্যালঘুর, ভাগ্য দাঁড়ায় বুলডোজারের আগে।
দু এক কোপে দেশ লেখা হয়, শেষ লেখা হয় ডেমোক্রেটিক হারে,
খাকিরা ঠিক নোট বুঝে নেয়, বাকিরা সব পলিটিক্যাল কারেক্ট
এরপরে আর কী বা লিখি! জনরোষের লিখিত ক্লিনচিটে,
চাঙ্গা জানি সমস্তটাই, দাঙ্গাতে স্রেফ হারানো ঘরভিটে।
এসব যেন অঙ্গে থাকে, সারাজীবন সঙ্গে থাকে স্ক্যামে
দেশজোড়া এই বেশের খেলায়, একটু আধটু কোল্যাটারাল ড্যামেজ!
হৃদ ক্ষোভ যেনো কলমের কালিতে গর্জেছে…
বরাবরের মতোই অনবদ্য, শ্রদ্ধেয় গুনী কবি।
ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা।
I love you dear poet, Each of your writings touches my heart.
বিদ্রোহী,, এ যেন অন্যায় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে এক অভ্যুত্থান।
শ্রদ্ধা জানবেন কবি, অসাধারণ।
শ্রদ্ধেয় কবি, লিখাটা ভীষণ ভালো লেগেছে।
ভালোবাসা নিও প্রানপ্রিয় ভাইয়া, অসাধারণ লিখা।
কি অসামান্য লিখা, কি ভালো লিখো তুমি বলার ভাষা নেই, অসামান্য।